আজ বিশ্ব অ্যাজমা দিবস। জনসচেতনতা বাড়াতে সারা বিশ্বে প্রতিবছরের মে মাসের প্রথম মঙ্গলবার পালিত হয় ‘ওয়ার্ল্ড অ্যাজমা ডে’। হাঁপানি বা অ্যাজমা শ্বাসনালির দীর্ঘমেয়াদি প্রদাহজনিত রোগ। সারা পৃথিবীতে প্রায় ৪০০ মিলিয়ন লোক এ রোগের শিকার। বাংলাদেশে বর্তমানে প্রায় এক কোটি মানুষ হাঁপানির সমস্যায় ভুগছে।
কেন হয় অ্যাজমা:
১. অ্যালার্জেন: ঘরের কিংবা বাইরের হাউস মাইট, মোল্ড, ফুলের রেণু, পশুপাখির লোম বা পাখা ইত্যাদি বস্তুর প্রতি অতি সংবেদনশীলতা।
২. সংক্রমণ: ফ্লু বা ভাইরাস সংক্রমণ উপসর্গ বাড়ায়।
৩. ধোঁয়া, ধুলা, ঠান্ডা আবহাওয়ার নানা তারতম্য উত্তেজক হিসেবে কাজ করে।
৪. ওষুধ: ব্যথানাশক রক্ত তরল করার ওষুধ উপসর্গ বাড়াতে পারে।
৫. ব্যায়াম, দৌড়, খেলাধুলা বা অতি পরিশ্রমের পর হাঁপানির লক্ষণ দেখা দিতে পারে।
৬. অতিরিক্ত আবেগ, হাসি, কান্না, মানসিক চাপ হাঁপানির সমস্যা বাড়াতে পারে।
প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধই হাঁপানি বা অ্যাজমা থেকে বেচে থাকার মূল উদ্দেশ্য হওয়া উচিত তাই আজই সচেতন হোন।